আমরা জানি, আল্লাহ ইচ্ছা করলে সব কিছু করতে পারেন। তার মানে তিনি ইচ্ছা করলে এমন ভারি কিছু বানাতে পারবেন, যেটা তিনি নিজেই তুলতে পারবেন না। এখন তিনি যদি সেই ভারি জিনিসটাকে তুলতে না পারেন, তার মানে তিনি সবকিছু করতে পারেন না। আর তিনি যদি সব কিছু তুলতে পারেনই, তার মানে তিনি আসলে এমন ভারি কিছু বানাতে পারেন না, যেটা তিনি নিজে তুলতে পারেন না। সুতরাং আল্লাহ বলে কিছু নেই।
এই ধরণের প্রশ্ন ফিলোসফিতে পড়ান হয় যাতে করে ফিলসফির ছাত্র-ছাত্রিদেরকে নাস্তিক বানিয়ে দেওয়া যায়। এই সব শত শত প্রশ্ন নিয়ে বছরের পর বছর চিন্তা করেও শিক্ষার্থীরা কোন উত্তর বের করতে পারে না এবং আসতে আসতে তারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে, একসময় নাস্তিক হয়ে যায়। এছাড়াও আপনি নাস্তিকদের বইয়ে এই ধরণের অনেক প্রশ্ন পাবেন, যা দিয়ে তারা প্রমাণ করার চেষ্টা করে যে আসলে কোন সৃষ্টিকর্তা নেই।
এইসব প্রশ্নের সমস্যা হচ্ছে, আপনি এর উত্তর ‘হ্যা’ বলতে পারবেন না, আবার ‘না’ বলতে পারবেন না। দুই দিকেই ফেঁসে যাবেন।
আপনি যদি এই প্রশ্নের উত্তর দেন – হ্যা; তার মানে আল্লাহ নিজেই এমন কিছু বানাতে পারেন, যেটা এতই ভারি যে তিনি নিজেই সেটা তুলতে পারবে না। এর মানে দাঁড়ায় আল্লাহ সর্ব শক্তিমান নন।
আপনি যদি উত্তর দেন – না; তার মানে আল্লাহ এত ভারি কিছু নিজেই বানাতে পারবেন না, যা তিনি নিজেই তুলতে পারেন। তার মানে দাঁড়ায় আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করতে পারেন না।
যারা এধরনের প্রশ্ন করে, তারা আসলে নিজেরাই চিন্তা করে দেখেনি তাদের প্রশ্নটাই কতখানি অবাস্তব। প্রথমত, ভারি মানে কি? ভারি মানে হচ্ছে যার ওজন বেশি। ওজন কি? ওজন হচ্ছে অভিকর্ষ ফলে কোন বস্তু যে টান অনুভব করে। পৃথিবী কোন বস্তুকে যে বল দিয়ে টানে, সেটাকে ওজন বলে। আমরা যখন বলি কোন কিছু অনেক ভারি, তার অর্থ হচ্ছে পৃথিবী সেটাকে অভিকর্ষের ফলে এমন বল দিয়ে টানছে, যা আমাদের সীমিত পেশি শক্তি আর মাটির উপরে ধরে রাখতে পারছে না। আমরা যখন বলি, “এটাকে উপরে তুলো”, তখন আমরা আসলে বলি সেই জিনিসটাকে শক্তি দিয়ে পৃথিবীর থেকে তার দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দাও।
এখন উপরের প্রশ্নটা কতখানি অবাস্তব সেটা চিন্তা করে দেখুন। প্রথমত, কোন কিছু ভারি হওয়া মানে অন্য কোন কিছু তাকে অভিকর্ষ দিয়ে টানছে। তাহলে আমরা যখন বলছি, “আল্লাহ কি এত ভারিকিছু বানাতে পারবে…”, তার মানে দাঁড়ায় আমরা বলছি, আল্লাহ কি এমন কোন কিছু তৈরি করতে পারবেন, যা তার অসীম ভরের কারণে পৃথিবীকে অসীম বল দিয়ে নিজের দিকে টানবে? মহাবিশ্বে কোন কিছুর ভর অসীম হতে পারে না। বরং কোন কিছুর ভর একটা সীমা পার করলেই সেটা ব্ল্যাকহোল হয়ে যায় এবং আশে পাশের সবকিছু খেয়ে ফেলে। সুতরাং অসীম ভরে যাবার অনেক আগেই সেই বস্তুটা ব্ল্যাকহোল হয়ে যাবে। আল্লাহ যদি পৃথিবীর উপরে থাকা কোন কিছুর ভর বাড়াতে বাড়াতে একটা সীমা অতিক্রম করে ফেলেন তাহলে সেটা ব্ল্যাকহোল হয়ে পৃথিবীকেই খেয়ে ফেলবে। তখন তাকে আর “উপরে তোলার” প্রশ্ন আসবে না।
দ্বিতীয়ত, আমরা যখন বলছি, “…এত ভারি যে আল্লাহ সেটা তুলতেপারবে না?” এখানে “তোলা” মানে কি? কোন কিছু তোলা মানে হচ্ছে পৃথিবীর পৃষ্ঠের সাথে সেই জিনিসটার দূরত্ব বৃদ্ধি করা। এখন কোন কিছুর ভর যদি ক্রমাগত বাড়তে থাকে, তাহলে সেটা এক সময় মাটি ভেদ করে পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে ঢুকে যাওয়া শুরু করবে। পৃথিবীর ভেতরে ঢুকে পৃথিবীর সাথে যদি মিশেই যায়, তাহলে তাকে আর তোলা যাবে কি করে? একটা জিনিস তো তখনই তোলা যায় যখন সেটা পৃথিবীর পৃষ্ঠ তলের উপরে থাকে!
এই পর্যায়ে এসে নির্বোধরা যুক্তি দেখানো শুরু করে, “তার মানে কি এই দাঁড়াল না, যে আল্লাহ এমন ভারি কিছু বানাতে পারবে না, যা সে নিজেও তুলতে পারবে না, কারণ কোন কিছু বেশি ভারি হলেই পৃথিবীর ভিতরে ঢুকে যায় এবং এক সময় ব্ল্যাকহোল হয়ে যায়?” উত্তর হচ্ছে – না, এর মানে এই দাঁড়ায় যে মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসারে প্রশ্নটা একটা অবাস্তব প্রশ্ন। মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসারে এরকম কোন ঘটনা মহাবিশ্বের মধ্যে ঘটতে পারবে না। কোন বস্তুর বেলায় কখনও এরকম কোন ঘটনা ঘটা সম্ভব না। তখন তারা বলবে, “মহাবিশ্বের নিয়ম মানতে হবে কে বলেছে। আল্লাহ কি মহাবিশ্বের নিয়ম ভাঙ্গতে পারে না?”
এখন আলোচ্য প্রশ্নটার ধরনটাই হচ্ছে, “আল্লাহ কি ‘ক’ করতে পারেন, যার ফলে তিনি ‘খ’ করতে পারবেন না, কারণ মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসারে ‘ক’ হলে ‘খ’ কখনও হতে পারে না?”
এখানে প্রশ্নটাই হচ্ছে, মহাবিশ্বের নিয়মের মধ্যে থেকে কি আল্লাহ মহাবিশ্বের মধ্যে ‘ক’ করতে পারেন কি না, যার ফলে তিনি কখনও মহাবিশ্বের মধ্যে‘খ’ করতে পারবেন না। যদি মহাবিশ্বের নিয়মের মধ্যে থাকতেই হয় এবং মহাবিশ্বের মধ্যেই কোন ঘটনা ঘটাতে হয়, তাহলে মহাবিশ্বের নিয়মের অনুসারে একটা ঘটনা বাস্তব, না অবাস্তব সেটাও স্বীকার করতে হবে। নিজের সুবিধামত কথা পালটালে তো হবে না। যারা এধরনের কথা বলে তারা আসলে বলছেঃ
“আল্লাহ কি মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসরণ করে, মহাবিশ্বের নিয়মের বাইরে কোন কিছু করতে পারে না?”
একই ধরণের আরও প্রশ্ন আপনি পাবেন। যেমনঃ
“আল্লাহ যদি সব কিছু সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে আল্লাহ কি আরেকটা আল্লাহ বানাতে পারবে?”
“আল্লাহ যদি সবকিছু ধ্বংস করতে পারে, তাহলে কি আল্লাহ নিজেকে ধ্বংস করে দিতে পারে?”
এ রকম যত প্রশ্ন পাবেন, তার সবগুলোর ধরন একটাই। যারাই এই ধরনের প্রশ্ন করে, তারা আসলে বোকার মত জিগ্যেস করছেঃ
“সৃষ্টিকর্তা কি এমন কিছু করতে পারে যা সৃষ্টিকর্তার বেলায় প্রযোজ্য নয়, শুধুই সৃষ্টির বেলায় প্রযোজ্য?”
“কাউকে সৃষ্টি না করলে তো সেটা সৃষ্ট হতে পারেনা। তাহলে কি আল্লাহকেও কারও সৃষ্টি করতে হবে না?”
প্রথমত, আল্লাহকে যে বানিয়েছে তাকে কে বানিয়েছে? যে আল্লাহকে বানিয়েছে, তাকে যে বানিয়েছে, তাকেই বা কে বানিয়েছে? এই প্রশ্নের তো কোন শেষ নেই! এটা চলতেই থাকবে।
দ্বিতীয়ত, এই প্রশ্নটা একটা ভুল প্রশ্ন। কারণ সৃষ্টিকর্তা অর্থ ‘যে সৃষ্ট নন বরং যিনি সৃষ্টি করেন।’
সুতরাং কেউ যখন জিজ্ঞেস করে, “সৃষ্টিকর্তাকে কে বানিয়েছে?”, সে আসলে জিজ্ঞেস করছেঃ
“যাকে কেউ সৃষ্টি করেনি, তাকে কে সৃষ্টি করেছে?”
এধরনের অনেক নির্বোধ প্রশ্ন আপনারা ফিলোসফার এবং নাস্তিকদের কাছ থেকে পাবেন, যারা ভাষার মারপ্যাচ দিয়ে এমন সব প্রশ্ন তৈরি করে, যা পড়ে আপনার মনে হবে – “আসলেই তো! এর উত্তর কি হবে? হায় হায়! আমি কি তাহলে ভুল বিশ্বাস করি?” তাদের আসল সমস্যা হচ্ছে তারা ভাষা এবং বিজ্ঞান ঠিকমত বোঝে না এবং তাদের প্রশ্নগুলো যে ভাষাগত ভাবে ভুল এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অবাস্তব, সেটা তারা নিজেরাই ঠিকমত চিন্তা করে দেখেনি। এরা আপনাকে ভাষাগত ভাবে ভুল বাক্য তৈরি করে, বৈজ্ঞানিক ভাবে অবৈজ্ঞানিক একটা প্রশ্ন করে, আপনার কাছে দাবি করবে একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেবার।
এদেরকে জিগ্যেস করুনঃ
“আপনি কি কোন কথা না বলে একটা কথা বলতে পারবেন? যদি তা না পারেন, তাহলে সেটা পেরে তারপর আমার কাছে আসুন।”
এধরনের নির্বোধদেরকে বেশি পাত্তা দিবেন না। পাত্তা না পেয়ে একসময় দেখবেন এদের আর কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা এদেরকে পাত্তা দিয়ে, এদেরকে ফেইসবুকে শেয়ার করে, খবরের কাগজে আর্টিকেল লিখে, টিভিতে লেকচার দিয়ে একটা বিরাট ভুল করি। এরা আমাদের পাত্তা পেয়ে আরও জোরে শোরে তাদের কাজ প্রচার করে যায়। আপনার উচিৎ আল্লাহর নির্দেশ মেনে এদের থেকে দূরে থাকা এবং সবসময় সত্য প্রচার করে যাওয়া, যাতে করে মানুষ চারিদিকে তাদের অসত্য দেখে, শুনে বিভ্রান্ত হয়ে না পড়েঃ
পরম করুণাময়ের বান্দা তারাই যারা পৃথিবীতে নম্র ভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মূর্খরা কথা বলতে আসে, তারা বলে, “সালাম” (২৫:৬৩)
ভাই omar, আসলে এখন agnostic দের সংখ্যা অনেক বেরে গেসে এবং ইসলাম নিয়ে সব অবাস্তব প্রশ্ন করে। আসলে কখনেই তারা সঠিক জিনিস আনুধাবন করতে চায়না।
“আপনি তাদেরকে সতর্ক করুন বা না করুন, তাদের পক্ষে দুয়েই সমান; তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না।” (৩৫:১০)
Agnost দেরকে চেষ্টা করলে বোঝানো যায়। বেশিরভাগ atheist যারা আসলে agnost, তারা ঠিক জানে না তারা কি। তাদেরকেও বোঝান যায়। সমস্যা হচ্ছে সেই সব militant atheist যাদেরকে বোঝানো খুব কঠিন। তবে তাদের সংখ্যা কম। আমরা যদি সত্য দিয়ে মিডিয়া ভরে ফেলি, তাহলে তারা আর মানুষের মনোযোগ পাবে না। একারণে যত পারুন সত্য প্রচার করুন। অন্যের প্রচারে সহযোগিতা করুন। ইন্টারনেট, লাইব্রেরি, টিভি, রেডিও সব সত্য দিয়ে ভরে ফেলুন।
Allaho-Akbar
মাশাআল্লাহ… বেশ যুক্তিপূর্ণ এবং মোক্ষম ব্যাখ্যা। সবমিলিয়ে তথ্যবহুল উপাদেয় পোস্ট।
এদেরকে জিগ্যেস করুনঃ
“আপনি কি কোন কথা না বলে একটা কথা বলতে পারবেন? যদি তা না পারেন, তাহলে সেটা পেরে তারপর আমার কাছে আসুন।”
এইটুকু দারুণ হয়েছে। :]
hmmm… so far, most of those agnostic/militant atheists i found, turned into an atheists within the environment they had been grown up. I mean their childhood is responsible for that.
An atheistic env creates more atheists. It is happening everywhere in the world. It should be better if we could protect those children. I consider myself a believer. But should i be a believer if my parents were atheists????
Islam attaches great importance to knowledge, learning and education. When the Quran began to be revealed, the first word of its first verse was ‘iqra’, that is, read. Education is thus the starting point of every human activity……Sir we need the brave warrior of Islam like You…thanks for the nice post.
“কাউকে সৃষ্টি না করলে তো সেটা সৃষ্ট হতে পারেনা। তাহলে কি আল্লাহকেও কারও সৃষ্টি করতে হবে না?”
প্রথমত, আল্লাহকে যে বানিয়েছে তাকে কে বানিয়েছে? যে আল্লাহকে বানিয়েছে, তাকে যে বানিয়েছে, তাকেই বা কে বানিয়েছে? এই প্রশ্নের তো কোন শেষ নেই! এটা চলতেই থাকবে।
দ্বিতীয়ত, এই প্রশ্নটা একটা ভুল প্রশ্ন। কারণ সৃষ্টিকর্তা অর্থ ‘যে সৃষ্ট নন বরং যিনি সৃষ্টি করেন।’
Your first explanation is contradictory. You are saying since these question can not run infinitely so it must stop somewhere. That is you are accepting a state where something just happens without a creator.
Your second explanation is also irrelevant. “Creator” is just a word “created” by humans. I just said that to make a point that there is no reason a creator can not have a creator and that is also not what that word means.
I hope to see you give a better explanation.
It does not need a better explanation, it needs better understanding. The arguments presented here are presented by Great philosophers for many centuries. I suggest you get some professional training in Philosophy and Logic of Language and it will become easier to comprehend the argument. The main problem you have is lack of understanding of the definitions. Let us clear the definitions.
Creator, by definition is ‘The uncreated who creates’. Those who do not fully comprehend the definition says ‘Creator is someone who creates’ and thus needs another creator.
For a novice, this explanation should suffice:
1. There are created beings in the universe.
2. Created being needs a Creator.
3. Created being cannot create, only transform.
3. Therefore, there is an uncreated being who created the first created being.
For a trained mind, the cosmological argument would suffice:
1. Every finite and contingent being has a cause.
2. A causal loop cannot exist.
3. A causal chain cannot be of infinite length.
4. Therefore, a First Cause (or something that is not an effect) must exist.
Thus my first statement isn’t contradictory. Again you are not aware of the definition of ‘contradiction’. The argument I have presented is based on ’cause and effect’. As per definition of cause and effect, there must be a first cause, the uncaused cause. The argument of the ‘uncreated’ follows the same principle.
Human have ‘defined’ the idea of Creator as ‘The uncaused who caused the first cause’, ‘The uncreated who creates’ etc. Once you understand the definition clearly, you can follow the argument easily as well.
It is very difficult task to convert an ‘aethist’ to a ‘believer’. They read or listen to good words always with a ‘Negetive’ attitute that, whatever is said, I will not change my mind. So, Allah (SWT) said in ‘Quran’, “Whatever you say to a disbeliever, he will not come to the path of Islam’. But, we should continue to say truth to the human being. It is our responsibiliy as a ‘BELIEVER’.
Farid
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা পোস্ট এর জন্য। যারা সব কিছুর মধ্য লজিক খুজে তারা কি জীবনের সব কিছু অংক করে হিসেব করে তার পর করে। আসলে এই ধরনের লোক গুলো ফিতনা ফ্যাসাদ তৈরির জন্যই এই ধরনের প্রশ্ন করে। আসল কথা হল আল্লাহ কে বিশ্বাস না করলে নিজের ইচ্ছা মত জীবন যাপন করা যায়, আর তারা সেটাই করতে চাই।
“The main problem you have is lack of understanding of the definitions. Creator, by definition is ‘The uncreated who creates’.” When someone says something such imaginary without any reference and with such confidence, then I think its better not argue.
I picked the point because most lot of the believers say, natural evolution is bogus, because how can something just start existing without a creator (cause in your case). So your line of logic does defend natural evolution by a accepting a first not created cause.
It’s good to have knowledge, but to blindly assuming your knowledge is complete and unquestionable and other’s questions are ‘fruitless’ because their lack of knowledge, will not take you far.
I am afraid arguing on baseless topic with no deductive reasoning also takes one nowhere. We will go in circles.
I have given you two deductive reasoning to explain the definition of Creator. Not sure what else I can provide you. All you have to do is read some Philosophy books that talk about God.
A good starting point will be this:
http://www.hamzatzortzis.com/essays-articles/philosophy-theology/the-quranic-argument-for-gods-existence/
Please do not respond with “I believe…” or “I think this is wrong” type of sentences. Please provide deductive reasoning for any conclusion you reach.
I would suggest someone’s proof should not be based on the definition of a word. A definition is not the 2nd law of dynamics. You can not prove it. It is something humans use to express their thoughts.
But I have gladly accepted your deductive reasoning about the following fact, since that is my main point of interest due to the watchmaker analogy.
“4. Therefore, a First Cause (or something that is not an effect) must exist.”
You also did not answer to my query that the above (if accepted) is a good enough logic to establish the natural evolution. Let me pose the question in a solid way.
Is it necessary for the first cause to have any particular form? Will it matter if the first cause is Creator (God), Natural evolution or anything else?
Thanks and I appreciate your replying.
It is unlikely Natural Evolution is the first cause because evolution itself requires a setup and that setup must be there for it to begin.
But then again, which of the 5 types of natural evolution are you talking about?
Or are you indicating BigBang or Infaltion theory?
It has been argued that BB or Inflation isn’t the first cause because they require space-time to be there. So, whatever initiated space-time is understood to be the first cause. But then again, human thinking only goes upto the creation of space-time because human can’t think of anything before space-time. So, that’s a limitation of human thinking.
Since human cannot think of anything before space-time, it really gives a clear indication that human mind does not have the capacity to comprehend the First Cause, let alone the Uncaused.
Another thing to note is any cause and effect requires time. So, time has to be there for cause and effect to happen.
I have found some good discussion on this thread that you might find useful:
http://philosophy.stackexchange.com/questions/300/is-the-definition-of-god-consistent
Thank you.
এটাও তো চিন্তা করতে হবে, এগুলোর পরিপূর্ণ উত্তর বোঝার মতো ঘিলু আমাদের মাথায় আছে কি না? এত ক্ষুদ্র মস্তিস্ক দিয়ে,
এত ক্ষুদ্র বিজ্ঞানের জ্ঞান দিয়ে (বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা গুলো যেখানে প্রায়ই আপেক্ষিক) ২৪,০০০ মাইলের ব্যাসের বাইরের সমাধান বোঝার চেষ্টা করছি।
সম্ভবত নেই, কারণ মানুষ এখনও space-time এর বাইরে কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না। মানুষের কাছে এখনও space-time হচ্ছে প্রথম সৃষ্টি বা সব কিছু সৃষ্টির মূল। সুতরাং মানুষের পক্ষে এর বাইরে কিছু বোঝা সম্ভব না, সৃষ্টিকর্তার সম্পর্কে বোঝা তো দূরের কথা।
এখানে বেশ কিছু চমৎকার কথা আছে, পড়ে দেখুনঃ
http://philosophy.stackexchange.com/questions/300/is-the-definition-of-god-consistent
এই প্রশ্নটাকে একটু অন্যভাবে উপস্থাপন করলে বুঝতে অনেক সুবিধা হবে আশা করি। একজন গেইম ডেভেলপারের সাথে গেইমের সম্পর্কের সাথে ব্যাপারটাকে মিলালে কেমন হয়? একজন গেইম ডেভেলপার গেইমের ভিতরে যেকোন কিছু করতে সক্ষম। ইচ্ছামত পরিবেশ, বস্তু এমনকি ফিজিক্সের নতুন সূত্রও তৈরি করা তার জন্য কোন সমস্যা না। শুধু ঠিকঠাক মত কোডটা লিখতে হবে? এখন প্রশ্ন করা যাক, “ডেভেলপার কি গেইমের মধ্যে এমন একটা পাথর তৈরি করতে পারবে, যেটা কেউ তুলতে পারবে না?” উত্তর- “অবশ্যই পারবে, সেভাবে কোড লিখলেই হল।” তাহলে পরবর্তী প্রশ্ন-“তাহলে কি সে পাথরটা নিজেও তুলতে পারবে না?” এই প্রশ্নের উত্তর কী হবে?
সবাই আশা করি বুঝতে পারছেন, “কেউ”ই পাথরটা তুলতে পারবে না, এই কথাটি মূলত গেইমের ভিতরের ক্যারেক্টারগুলোর জন্য প্রযোজ্য। গেইমের ক্যারেক্টারগুলো হয়ত তাদের হাত বা অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে গেইমের ভিতরে থাকা পাথরগুলো তুলতে পারে। তবে যদি ডেভেলপার কোন পাথরকে কারও না তোলার উপযোগী করে কোড করেন, ভেতরের কোন ক্যারেক্টারই সেটাকে তুলতে পারবে না। কিন্তু ডেভেলপার আর গেইমের “বাস্তবতা”ই আলাদা। ডেভেলপারের নিজের যদি পাথর তোলার প্রয়োজন হয়, তাহলে তিনি গেইমের ভিতরের ক্যারেক্টারগুলোর মত হাত বা অন্য কোন পদ্ধতিতে তুলবেন না। তিনি সরাসরি সেভাবে কোড লিখবেন। ব্যাপারটা এমনও না, তিনি পাথরটাকে উপরে ওঠার জন্য কমান্ড দিচ্ছেন, আর পাথরটা উপরে উঠছে(এটা বরং গেম প্লেয়ার দের জন্য সত্য হতে পারে)। বরং তিনিই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কোন অবস্থায় পাথরটা কীভাবে থাকবে।
অর্থাৎ ডেভেলপার গেইমের ভিতরে নিজে কোন কাজ করেন না। কিন্তু প্রত্যেকটা কাজ কীভাবে হবে সেটা তিনিই ঠিক করে দেন। ডেভেলপার নিজে নিজের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে, গেইমের ভিতরে থাকা একটা পাথরকে তিনি নিজে কখনই তুলবেন না। কিন্তু তার মানে এই না যে তার পাথরটাকে তোলার ক্ষমতা নাই। বরং ইচ্ছা করলে শুধু এই পাথরের জন্য গেইমের সমস্ত নিয়মের বিপরীতে পাথরকে শূণ্যে রেখে দিতে পারেন।
আল্লাহর ব্যাপারে এই প্রশ্নটাকেও সেভাবে দেখা যেতে পারে। আশা করি, সবার বুঝতে আর কোন সমস্যা হবে না। এই ধরণের বিষয়ে আমার লেখা একটা সিরিজ পড়তে পারেন-
আমাদের অস্তিত্ব?
আমাদের অস্তিত্ব -২
আমাদের অস্তিত্ব – শেষ পর্ব
ওমর আল জাবীর ভাই আপনি সব প্রশ্নের উত্তর জানবনে না এটাই স্বাভাবিক তাই বলে invarbrass এর সব কমেন্ট মুছে দিলেন কি যুক্তিতে? আপনি যদি সস্তা বাহাবা পছন্দ করেন তবে বলেন। কেউ বিপক্ষে যুক্তি দিলেই কি তা মুছে দিতে হবে? আপনি যখন ব্লগে কোন লেখা দিবেন তখন কাউন্টার যুক্তি অন্তত প্রকাশ করার সত সাহস কি থাকা প্রয়োজন না?
অনুগ্রহ করে কাউন্টার যুক্তি মুছবেন না। নইলে ব্লগ চালানো অর্থহীন
আমি কি ধরণের কমেন্ট রাখব সেটা কমেন্ট লেখার নিয়মে পরিস্কার করে বলে দিয়েছি। যে সমস্ত কমেন্ট অবান্তর, তাতে কারও শেখার কিছু নেই, নতুন কোন তথ্য নেই – সেই সব কমেন্ট রাখব না। আপনারা প্রজন্ম ডটকমে গিয়ে যা খুশি করেন, সেটা আপনাদের ব্যপার। আমি সেখানে গিয়ে আমার সময় নষ্ট করার কোন কারণ দেখছি না। আমি আমার ব্লগে শুধুমাত্র কমেন্ট করবো। যদি কমেন্টের নিয়মগুলো অনুসরণ করে কমেন্ট করতে পারেন, তবে আসুন যথাযথ যুক্তিতর্ক দিয়ে তথ্য আদান প্রদান করি। বিপক্ষে যুক্তি মানতে আমার কোন বাঁধা নেই যখন সেই যুক্তি গুলো যথাযথ রেফারেন্স দিয়ে দেওয়া হবে। রেফারেন্স ছাড়া নিজের মনের মত কোন যুক্তি বানিয়ে, আপনি কি ভাবেন, কি ভাবেন না, কোনটা আপনার পছন্দ হয়, কোনটা হয় না, এসব কমেন্ট করে খামোখা সময় নষ্ট করবেন না।
আর অনুগ্রহ করে প্রজম ফোরামের লিঙ্ক দিবেন না। যাদের যোগ্যতা আছে তাদেরকে বলুন ওই ফোরামে তাদের সাগরেদদের বাহবা পাবার জন্য লুকিয়ে লুকিয়ে কমেন্ট না করে এখানে এসে কমেন্ট করতে।
আপনি লিখলেন “যাদের যোগ্যতা আছে তাদেরকে বলুন ওই ফোরামে তাদের সাগরেদদের বাহবা পাবার জন্য লুকিয়ে লুকিয়ে কমেন্ট না করে এখানে এসে কমেন্ট করতে” Invarbass এর কমেন্ট মুছে দিলেন পালটা যুক্তি দিতে না পেরে আবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ছেন ? হাসালেন ভাই। দয়া করে নিচের কমেন্টটি এডিট করবেন না। আপনি কেন ঈনভ্রাবাস এর কমেন্ট মুছেসেন তা সবার জানা দরকারঃ
*********
আমি কমেন্ট লেখার যেই নিয়মগুলো পরিস্কার বাংলায় লিখে দিয়েছি সেটা কোনভাবেই আপনারা বুঝতে পারছেন না। আমি নিয়মগুলো এখানে আবারো দিলাম এবং আপনাদের বোঝার সুবিধারথে হাইলাইট করে দিলাম আপনাদের কমেন্টগুলোতে কি কি নিয়ম ভাংছেন। অনুগ্রহ করে একটু চিন্তা ভাবনা করুন। আমি কেন অপ্রয়োজনীয় কমেন্টগুলো মুছে ফেলি সেটা আপনারা এই নিয়মগুলো পড়লেই বুঝবেন। আমি যে পাল্টা যুক্তি মুছে ফেলি না তার অনেক উদাহরণ আমার ব্লগে আছে।
১) অনেকগুলো পয়েন্ট দিয়ে একটি বিরাট কমেন্ট করবেন না। প্রতিটি পয়েন্ট নিয়ে একটি করে কমেন্ট করুন, যাতে করে আমি প্রতিটি পয়েন্টের উত্তর দিতে পারি।
২) এই আর্টিকেলটি কোন একাডেমিক রিসার্চ পেপার নয়। অনুগ্রহ করে মাত্রাতিরিক্ত বিচার বিশ্লেষণ করা থেকে দূরে থাকুন। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে সহজ ভাষায়, সবার বোঝার উপযোগী করে কিছু একাডেমিক পেপার, জার্নাল, পাবলিক আর্টিকেলের উপর আমার ব্যক্তিগত গবেষণাকে আধুনিক বাংলায় প্রকাশ করা।
৩) একটি দুটি ভুল থাকলে সেটাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে, ঢাক ঢোল পিটিয়ে, ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন। অনুগ্রহ করে যথাসম্ভব আবেগ এবং ব্যক্তিগত মত এড়িয়ে, ভুলগুলোকে যথার্থ রেফারেন্স দিয়ে, ভদ্র-মার্জিত ভাষায় শুধরিয়ে দিন।
৪) আমি কোন ইসলামিক স্কলার নই, কোন আদর্শ মুসলমানও নই। আমি শুধুই একজন শিক্ষার্থী। কু’রআন এবং ইসলামকে জানার এবং বোঝার চেষ্টা করছি। আমার উদ্দেশ্য কোন নতুন ধারণা, নতুন মতবাদ প্রচার করা নয়। আমি কিছু বই, জার্নাল এবং পাবলিক আর্টিকেলের উপর আমার ব্যক্তিগত গবেষণাকে প্রকাশ করছি। আমার সংগ্রহে, অনুবাদে এবং বোঝায় ভুল থাকতেই পারে।
৫) আপনি যে বিষয়ে মন্তব্য করতে যাচ্ছেন তাতে যদি আপনার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকে তবে অনুগ্রহ করে মন্তব্য করবেন না।
৬) আপনার এবং আমার সময়ের সদ্ব্যবহার হয় এরকম মন্তব্য করুন যাতে আমাদের সবার জন্য কাজে লাগবে এমন কিছু থাকে।
I have another question. If Allah knows everything, then why Allah did not send Qural at the first time? Then we would not have division among Christans, Jews and Muslims, if Allah would send Quran at first, instead of Taurat and Bible.
There’s one common misunderstanding that Quran has delivered a new religion, which was not there before and Torah, Injeel preaches different religions and Quran is a different religion. This misunderstanding is the cause of many such confusions.
From the Prophet Ibrahim (p), Allaah has given us the exact same religion. Ibrahim (p) performed salah, fasted, did hajj etc. The foundations of Islam – believing in Allah, Angels, Prophets, Hereafter, the halal and harams, they have been there from the beginning, from Ibrahim (p). Quran has only added certain things which was not necessary for earlier generations. For ex, the rules of just war, rules for running a state etc. There was no state before because the earlier generations were tribes. Thus there was no need to define the laws for governing a state and having inter-state laws. Quran has only evolved the religion of Ibrahim (p). That is why Quran says in many places that we all follow the same religion, the religion of Ibrahim. Ibrahim(p) was a Muslim, so was Yaqub, Ismael, Joseph and the entire prophets lineage, all the way to Muhammad (p).
Now Judaism and Christianity are not religions sent by Allaah. Judaism has come from the name of a tribe Juda and what they followed. Same way, the word Christianity does not exist in Bible. It is the later saints who gave this name Christianity. Both of these man made religions are distorted form of what was revealed in sacred texts. They are heavily distorted by the saints and the rabbis.
আপনার পোষ্টের সবচেয়ে মূল্যবান অংশ দু’টির একটি হচ্ছেঃ
তখন তারা বলবে, “মহাবিশ্বের নিয়ম মানতে হবে কে বলেছে। আল্লাহ কি মহাবিশ্বের নিয়ম ভাঙ্গতে পারে না?”
এখন আলোচ্য প্রশ্নটার ধরনটাই হচ্ছে, “আল্লাহ কি ‘ক’ করতে পারেন, যার ফলে তিনি ‘খ’ করতে পারবেন না, কারণ মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসারে ‘ক’ হলে ‘খ’ কখনও হতে পারে না?”
এখানে প্রশ্নটাই হচ্ছে, মহাবিশ্বের নিয়মের মধ্যে থেকে কি আল্লাহ মহাবিশ্বের মধ্যে ‘ক’ করতে পারেন কি না, যার ফলে তিনি কখনও মহাবিশ্বের মধ্যে‘খ’ করতে পারবেন না। যদি মহাবিশ্বের নিয়মের মধ্যে থাকতেই হয় এবং মহাবিশ্বের মধ্যেই কোন ঘটনা ঘটাতে হয়, তাহলে মহাবিশ্বের নিয়মের অনুসারে একটা ঘটনা বাস্তব, না অবাস্তব সেটাও স্বীকার করতে হবে। নিজের সুবিধামত কথা পালটালে তো হবে না। যারা এধরনের কথা বলে তারা আসলে বলছেঃ
“আল্লাহ কি মহাবিশ্বের নিয়ম অনুসরণ করে, মহাবিশ্বের নিয়মের বাইরে কোন কিছু করতে পারে না?”
আর ২য়টি হচ্ছেঃ
এরা আপনাকে ভাষাগত ভাবে ভুল বাক্য তৈরি করে, বৈজ্ঞানিক ভাবে অবৈজ্ঞানিক একটা প্রশ্ন করে, আপনার কাছে দাবি করবে একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেবার।
এদেরকে জিগ্যেস করুনঃ
“আপনি কি কোন কথা না বলে একটা কথা বলতে পারবেন? যদি তা না পারেন, তাহলে সেটা পেরে তারপর আমার কাছে আসুন।”
আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে এর সাথে আরেকটু যোগ করছি যে,
“আল্লাহ্ সব কিছু করতে সক্ষম” এটাকে কোরানের অন্য আয়াতে একটু ব্যখ্যা করে এভাবে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ যা চান তা তিনি করতে সক্ষম। আর আল্লাহ্ কখনো নিজেকে অক্ষম করতে বা মারতে চান না।
আবার দেখুন, “আল্লাহ্ এমন একটি ভারী পাথর বানাতে পারবেন না যেটা তিনি নিজেই উঠাতে পারবেন না।”
এই কথাটি আসলে শুধুমাত্র বাহ্যিকভাবে বা শুধুমাত্র শব্দের হিসাবে আল্লাহ্র অক্ষমতা বুঝাচ্ছে। কিন্তু ভালোভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে, এই কথাটি আসলে আল্লাহ্র চূড়ান্ত সক্ষমতা ও শক্তিকেই প্রকাশ করছে। কেননা এই কথাটির অর্থ হলো এই যে, পাথর যত ভারীই হোকনা কেন, আল্লাহ্ সেটা বানাতেও পারবেন এবং উঠাতেও পারবেন।
এক বুজুর্গ দোয়া করেছিলেন যে, হায় আল্লাহ্!! আপনি নবীর উপর রহমত বর্ষণ করতে থাকুন যতক্ষণ না আপনার রহমত শেষ হয়। এখন চিন্তা করুন একথার মানে কি?এ কথার উদ্দেশ্য এটাই যে, সর্বদা রহমত বর্ষণ করতে থাকুন, যেহেতু আল্লাহ্র রহমতের কোন শেষ নেই, তাই রহমত বর্ষণও কখনো শেষ হবেনা।
আল্লাহ যদি সবই পারেন, তাহলে এমন ভারি কিছু কি বানাতে পারবেন, যেটা নিজেই তুলতে পারবেন না
আসলে এধরনের প্রশ্নের সরল যৌক্তিক উত্তরও দেয়া যায়। সরলিকরন (generalization) করলে এই প্রশ্নটি দাঁড়ায় এরকমঃ
আল্লাহ কি এমন একটি কাজ করতে পারবেন যা তিনি করতে পারবেন না
এ থেকেই বুঝা যায় যে প্রশ্নটিই ভুল। আমার ভুল প্রশ্নের দায় তো আল্লাহ্র না 🙂
এধরনের নির্বোধদেরকে বেশি পাত্তা দিবেন না। পাত্তা না পেয়ে একসময় দেখবেন এদের আর কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা এদেরকে পাত্তা দিয়ে, এদেরকে ফেইসবুকে শেয়ার করে, খবরের কাগজে আর্টিকেল লিখে, টিভিতে লেকচার দিয়ে একটা বিরাট ভুল করি। এরা আমাদের পাত্তা পেয়ে আরও জোরে শোরে তাদের কাজ প্রচার করে যায়। আপনার উচিৎ আল্লাহর নির্দেশ মেনে এদের থেকে দূরে থাকা এবং সবসময় সত্য প্রচার করে যাওয়া, যাতে করে মানুষ চারিদিকে তাদের অসত্য দেখে, শুনে বিভ্রান্ত হয়ে না পড়েঃ
পরম করুণাময়ের বান্দা তারাই যারা পৃথিবীতে নম্র ভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মূর্খরা কথা বলতে আসে, তারা বলে, “সালাম” (২৫:৬৩)
This para is very important for an Intellectual one.
” প্রথমত, ভারি মানে কি? ভারি মানে হচ্ছে যার ওজন বেশি। ওজন কি? ওজন হচ্ছে অভিকর্ষ ফলে কোন বস্তু যে টান অনুভব করে। পৃথিবী কোন বস্তুকে যে বল দিয়ে টানে, সেটাকে ওজন বলে। আমরা যখন বলি কোন কিছু অনেক ভারি, তার অর্থ হচ্ছে পৃথিবী সেটাকে অভিকর্ষের ফলে এমন বল দিয়ে টানছে, যা আমাদের সীমিত পেশি শক্তি আর মাটির উপরে ধরে রাখতে পারছে না। আমরা যখন বলি, “এটাকে উপরে তুলো”, তখন আমরা আসলে বলি সেই জিনিসটাকে শক্তি দিয়ে পৃথিবীর থেকে তার দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দাও।”
আপনি দয়া করে ৫ম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই পরে ভর আর ওজন এর পার্থক্য পরে নিন। তাতেই আপনি বুঝবেন ভর দ্বারা ভারউত্তোলন হয়।
আপনারা কয়েকদিন পর পর কোথা থেকে উদয় হন? 🙂
৪ মার্কের জন্য মেট্রিকে স্ট্যান্ড করতে পারিনি, ৮টা লেটার নিয়ে। আপনার ম্যাট্রিকে কত ছিল?
একবার প্যারাটা পুরোটা পড়লে দেখবেন সেখানে কোথাও পদার্থের ‘ভর’ এর কথা নেই। আমি শুধুই ওজনের কথা বলেছি এবং আমাদের প্রচলিত কথায় ‘ভারী’ শব্দটা ব্যবহার করেছি। There’s is no inertial nor rest mass mentioned here. Only weight and the everyday usage of the word ‘mass’ is clarified as weight.
আপনার লেখা গুলো আমার খুব ভাল লাগে। অবশ্য আমি অনেক কিছুই বিবেচনায় আনতে পারছি না। কারন, আমি বেশি পরালিখা জানা লোক নই। তবে আমার ইচ্ছা আছে পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে পরবো পাশাপাশি কোরআন নিয়েও গবেষণা করবো। পরিশেষে একটা সমাধান বের করার চেষ্টা করবো। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত, দয়া করে অন্য কিছু মনে করবেন না। আমার খুব জানার ইচ্ছা আসলে কোনটা সত্যি? সবশেষে আমি বলতে চাই, আপনি আর বেশি বেশি লিখা দেন, জাতে করে আমারা আসল সত্যের নিকট পৌঁছতে পারি। ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ
“আপনি কি কোন কথা না বলে একটা কথা বলতে পারবেন? যদি তা না পারেন, তাহলে সেটা পেরে তারপর আমার কাছে আসুন।” Perfect reply for like this atheistic….
if an entity in omnipotent then তার নিজের ক্ষমতাকে কমানো বাড়ানোরও ক্ষমতা থাকবে আর সেজন্য সেই সত্তা এমন পাথর বানাইতেই পারে যেটা সে তুলতে পারবে না .. তারপর সে নিজের ক্ষমতাকে অতিক্রম করে আবার সেই পাথরটাকে তুলতেও পারে … এটাই অমনিপটেন্ট প্যারাডক্সের সমাধান … এত্ত ত্যানা প্যাচানোর কিছু নাই
bhaiya apner lekhata shundor. ami aktu problem e poresi… amake ki aktu apnere cell no send korte parben??
khub khusi hobo dile